Daily Frontier News
Daily Frontier News

নবীগঞ্জে সাংবাদিক মুজিবের বাড়িতে হামলা, ভাংচুর লুটপাট! এলাকাজুড়ে আতংক! পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শনে

 

 

 

বুলবুল আহমেদ, নবীগঞ্জ প্রতিনিধিঃ –

 

হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় ক্রাইমজুন হিসাবে ক্ষেত দাউদপুর, বোয়ালজুর। এই এলাকায় কয়েকজন কতিপয় প্রবাসীরা অবৈধ পথে পয়সা রোজি করে গ্রামে দীর্ঘদিন ধরে হামলা, মামলা, লুটপাট, ভাংচুর, ধর্যণ, মাদক কারবারি, চোরা কারবারী সহ সব ধরনের মানুষ বসবাস। বিগত ১/২ বছর পূর্ব থেকে ঐ এলাকার রাস্তা, হাওয়র, বিল সহ নানান জায়গায় লাশ পাওয়া যেত। একপক্ষ অপর পক্ষকে ঘায়েল করতে আজ ঐ সব এলাকার অনেকেই বাড়ি ছাড়া আবার অনেকেই মিথ্যা মামলায় জেল হাজতে আছেন।
সূত্রে আরো জানাযায়, গত কিছু দিন পূর্বে ঐ এলাকায় যত বিরোধ আছে সকলের মঙ্গলের জন্য একটি উদ্দ্যোগ তারিখ ও সময় পালানোর পরও বিষয়টি শেষ হয়নি। এর পর থেকেই আবার পুরনো মামলা চলতে শুরু করে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঐ এলাকার লোকজনের প্রতি আইন শৃঙ্খলা বা আদালত নিয়ে তাদের কোন চিন্তাই নেই। আছে শুধু মারামারি, ভাংচুর, লুটপাট আর অবৈধ কাজের সাথে জড়িত৷ ঐ এলাকায় প্রতিবাদ করার মতো মানুষ খুব কম।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত (৩১ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে নির্বাচনী প্রতিহিংসা ও গ্রাম্য বিরোধের জের ধরে ৪নং দীঘলবাক ইউনিয়নের দাউদপুর এলাকায় দৈনিক প্রতিদিনের সংবাদের প্রতিনিধি ও ঐ ইউনিয়নের ৯নং ইউপি সদস্য শাহ সুলতান আহমেদকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে প্রতিপক্ষের লোকজন। এতে সাংবাদিক শাহ সুলতান আহত অবস্থায় নবীগঞ্জ হাসপাতালে কয়েকদিন চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফিরেন। এর পর তাকে দেখতে একের পর এক নারী পুরুষ তাকে দেখার জন্য আসতে তাকেন। এ দিকে সাংবাদিক শাহ্ সুলতান বাদী হয়ে থানায় ৫জনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেন। এ মামলার খবর পেয়ে প্রতিপক্ষের লোকজন বিজ্ঞ আদালত থেকে ৪ জন জামিন আসেন।

এ ব্যাপারে সাংবাদিক মুজিবুর রহমান অভিযোগ করে বলেন, আমি জরুরি একটি কাজে সুনামগঞ্জে ছিলাম, আমার অনুপস্থিতিতে সাবেক মেম্বার জুয়েলের নেতৃত্বে নবীগঞ্জে সাংবাদিক মুজিবের বাড়িতে হামলা, ভাংচুর লুটপাট! এলাকাজুড়ে আতংক! পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে

বুলবুল আহমেদ, নবীগঞ্জ প্রতিনিধিঃ – হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় ক্রাইমজুন হিসাবে ক্ষেত দাউদপুর, বোয়ালজুর। এই এলাকায় কয়েকজন কতিপয় প্রবাসীরা অবৈধ পথে পয়সা রোজি করে গ্রামে দীর্ঘদিন ধরে হামলা, মামলা, লুটপাট, ভাংচুর, ধর্যণ, মাদক কারবারি, চোরা কারবারী সহ সব ধরনের মানুষ বসবাস। বিগত ১/২ বছর পূর্ব থেকে ঐ এলাকার রাস্তা, হাওয়র, বিল সহ নানান জায়গায় লাশ পাওয়া যেত। একপক্ষ অপর পক্ষকে ঘায়েল করতে আজ ঐ সব এলাকার অনেকেই বাড়ি ছাড়া আবার অনেকেই মিথ্যা মামলায় জেল হাজতে আছেন।
সূত্রে আরো জানাযায়, গত কিছু দিন পূর্বে ঐ এলাকায় যত বিরোধ আছে সকলের মঙ্গলের জন্য একটি উদ্দ্যোগ তারিখ ও সময় পালানোর পরও বিষয়টি শেষ হয়নি। এর পর থেকেই আবার পুরনো মামলা চলতে শুরু করে। এ নবীগঞ্জে সাংবাদিক মুজিবের বাড়িতে হামলা, ভাংচুর লুটপাট! এলাকাজুড়ে আতংক! পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে

বুলবুল আহমেদ, নবীগঞ্জ প্রতিনিধিঃ – হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় ক্রাইমজুন হিসাবে ক্ষেত দাউদপুর, বোয়ালজুর। এই এলাকায় কয়েকজন কতিপয় প্রবাসীরা অবৈধ পথে পয়সা রোজি করে গ্রামে দীর্ঘদিন ধরে হামলা, মামলা, লুটপাট, ভাংচুর, ধর্যণ, মাদক কারবারি, চোরা কারবারী সহ সব ধরনের মানুষ বসবাস। বিগত ১/২ বছর পূর্ব থেকে ঐ এলাকার রাস্তা, হাওয়র, বিল সহ নানান জায়গায় লাশ পাওয়া যেত। একপক্ষ অপর পক্ষকে ঘায়েল করতে আজ ঐ সব এলাকার অনেকেই বাড়ি ছাড়া আবার অনেকেই মিথ্যা মামলায় জেল হাজতে আছেন।
সূত্রে আরো জানাযায়, গত কিছু দিন পূর্বে ঐ এলাকায় যত বিরোধ আছে সকলের মঙ্গলের জন্য একটি উদ্দ্যোগ তারিখ ও সময় পালানোর পরও বিষয়টি শেষ হয়নি। এর পর থেকেই আবার পুরনো মামলা চলতে শুরু করে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঐ এলাকার লোকজনের প্রতি আইন শৃঙ্খলা বা আদালত নিয়ে তাদের কোন চিন্তাই নেই। আছে শুধু মারামারি, ভাংচুর, লুটপাট আর অবৈধ কাজের সাথে জড়িত৷ ঐ এলাকায় প্রতিবাদ করার মতো মানুষ খুব কম।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত (৩১ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে নির্বাচনী প্রতিহিংসা ও গ্রাম্য বিরোধের জের ধরে ৪নং দীঘলবাক ইউনিয়নের দাউদপুর এলাকায় দৈনিক প্রতিদিনের সংবাদের প্রতিনিধি ও ঐ ইউনিয়নের ৯নং ইউপি সদস্য শাহ সুলতান আহমেদকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে প্রতিপক্ষের লোকজন। এতে সাংবাদিক শাহ সুলতান আহত অবস্থায় নবীগঞ্জ হাসপাতালে কয়েকদিন চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফিরেন। এর পর তাকে দেখতে একের পর এক নারী পুরুষ তাকে দেখার জন্য আসতে তাকেন। এ দিকে সাংবাদিক শাহ্ সুলতান বাদী হয়ে থানায় ৫জনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেন। এ মামলার খবর পেয়ে প্রতিপক্ষের লোকজন বিজ্ঞ আদালত থেকে ৪ জন জামিন আসেন।

এ ব্যাপারে সাংবাদিক মুজিবুর রহমান অভিযোগ করে বলেন, আমি জরুরি একটি কাজে সুনামগঞ্জে ছিলাম, আমার অনুপস্থিতিতে সাবেক মেম্বার জুয়েলের নেতৃত্বে আমার বাড়ি- ঘরে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট করা হয়েছে। ফখরুল ইসলাম জুয়েলের বাড়িতে গোপন মিটিং করে সংঘবদ্ধ হয়ে দূর্বৃত্তরা আমার বাড়ি ঘরে হামলা চালায়৷ জুয়েলের ভাই জুনেদ মিয়াসহ ৫জনকে আসামী করে সুলতান হামলার ঘটনার জেরধরে ও সংবাদ প্রকাশ এবং প্রতিবাদ করায় তারা আমার বাড়ি ঘরে এ হামলার ঘটনা ঘটায়৷

এদিকে, সাংবাদিক শাহ সুলতানের উপর হামলার প্রতিবাদে ও জড়িতদের গ্রেফতারের দাবীতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও মানববন্ধনে উপস্থিত হয়ে প্রতিবাদ জানান দৈনিক আমার সংবাদের প্রতিনিধি ও নবীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সহ- সভাপতি মুজিবুর রহমান। এসব ঘটনার জের ধরে গতকাল সোমবার (১২ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত দীঘলবাক ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য জুয়েল ইসলামের নেতৃত্বে গোপন বৈঠকে সিদ্ধান্ত নিয়ে জুয়েলসহ ২০/২৫ জন লোক আমার বাড়িতে হামলা ভাংচুর ও লুটপাট চালায়। ঘরের সকল আসবাবপত্রও ভাংচুর করা হয়।

এ ব্যাপারে সাবেক মেম্বার জুয়েল ইসলামের
01717532511 এই মোবাইল নাম্বারে বার বার যোগাযোগ করা হলে তাকে পাওয়া যায় নি।

এ ব্যাপারে বর্তমান মেম্বার শাহৃ সুলাতান আহমেদের 01718865402 নাম্বারে বারবার ফোন দিলেও তিনি কল রিসিভ করেন নি।

এ প্রসঙ্গে নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ডালিম আহমেদ বলেন, আমরা খবর পেয়েছি। খবর পাওয়ার সাথে সাথেই ঘটনাস্থলে পুলিশ যাচ্ছে। আপনাদের এলাকার রাস্তা ঘাটের
যাতায়াত ব্যবস্থা খারাপ হওয়ায় পুলিশ যেতে একটু সময় লাগছে।

তবে, পুলিশ আসার আগেই সংঘর্ষ থেমে যায়। ঐ এলাকায় সচেতন মহলের লোকজন নানান বতংকের মধ্যে বসবাস করছেন। কে কার পক্ষে কথা বলবে? যে বলবে সেই এক পক্ষের মালার আসামী হতে হবে। ঐ এলাকারি যেন মগের মুল্লুক হয়ে পড়েছে! এসব দেখার যেন কেউ নেই?

নবীগঞ্জ থনার ১৩ ইউনিয়নের মধ্যে এই ইউনিয়নটা ক্রাইমজুন হিসাবে ক্ষেত। কয়েয়টি মামলার আসামীদের আদালত যাবৎ জীবন কারাদন্ড দিলেও অন্যান্য আসামীরা আইনের প্রতি কোন তোয়াক্কা না করে একের পর এক অনিয়ম, অত্যাচার, হামলা, মামলা করেই আসছে। এতে থানা ও আদালতে কয়েক ডজন মামলা রয়েছে। আসামীরা আইনের ফাঁক ফুকুর দিয়ে বেরিয়ে এসে আবার সংঘর্ষ বা খারাপ কাজে লিপ্ত হয়ে পড়ে। এতে ঐ এলাকার যুব সমাজ একে বারেই ধংশের পথে। এসব দেখে ও বুঝে অনেক সচেতন অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার সহ বিভিন্ন স্থানে তাদের আত্মীয় স্বজনদের বাড়িতে পাঠিয়ে লেখা পড়া করাচ্ছেন।
একজন সাংবাদিক ও ইউপি সদস্য, অন্যদিকে সাবেক মেম্বারগণ সহ অন্যান্যরা। সাংবাদিক শাহ্ সুলতান আহমদকে রাতের আধারে বাড়ির ফেরার পথিমধ্যে কয়েকজন সন্ত্রাসীরা তার তার মাথায় আঘাত করলে সে মাঠিতে লুটে পড়ে অজ্ঞান হয়ে যায়। এতে সন্ত্রাসীরা তাকে মৃত ভেবে পালিয়ে যায়। পরে তার সু- চিৎকারে আশপাশের লেকজন এসে তাকে নবীগঞ্জ হাসপাতালে চিকিৎসা অবস্থায় ছিলেন। এখন কিছুটা সুস্থা হয়ে বাসায় আসার পর আবার একই গ্রামে এসব ঘটনা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে নবীগঞ্জ থানা পুলিশ পড়েছে মহা বিপাকে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকই বলছেন, এই এলাকার সমাজ ধংসকারী ও আইন অমান্যকারি কয়েকজন অপরাধীকে যদি ক্রসফায়ার করা হতো তাহলে হয় তো ঐ এলাকার নিরহ নারী পুরুষ একটু শান্তির নিঃস্বাস ফেলতে পারতো। কেন্দ্র করে ঐ এলাকার লোকজনের প্রতি আইন শৃঙ্খলা বা আদালত নিয়ে তাদের কোন চিন্তাই নেই। আছে শুধু মারামারি, ভাংচুর, লুটপাট আর অবৈধ কাজের সাথে জড়িত৷ ঐ এলাকায় প্রতিবাদ করার মতো মানুষ খুব কম।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত (৩১ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে নির্বাচনী প্রতিহিংসা ও গ্রাম্য বিরোধের জের ধরে ৪নং দীঘলবাক ইউনিয়নের দাউদপুর এলাকায় দৈনিক প্রতিদিনের সংবাদের প্রতিনিধি ও ঐ ইউনিয়নের ৯নং ইউপি সদস্য শাহ সুলতান আহমেদকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে প্রতিপক্ষের লোকজন। এতে সাংবাদিক শাহ সুলতান আহত অবস্থায় নবীগঞ্জ হাসপাতালে কয়েকদিন চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফিরেন। এর পর তাকে দেখতে একের পর এক নারী পুরুষ তাকে দেখার জন্য আসতে তাকেন। এ দিকে সাংবাদিক শাহ্ সুলতান বাদী হয়ে থানায় ৫জনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেন। এ মামলার খবর পেয়ে প্রতিপক্ষের লোকজন বিজ্ঞ আদালত থেকে ৪ জন জামিন আসেন।

এ ব্যাপারে সাংবাদিক মুজিবুর রহমান অভিযোগ করে বলেন, আমি জরুরি একটি কাজে সুনামগঞ্জে ছিলাম, আমার অনুপস্থিতিতে সাবেক মেম্বার জুয়েলের নেতৃত্বে আমার বাড়ি- ঘরে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট করা হয়েছে। ফখরুল ইসলাম জুয়েলের বাড়িতে গোপন মিটিং করে সংঘবদ্ধ হয়ে দূর্বৃত্তরা আমার বাড়ি ঘরে হামলা চালায়৷ জুয়েলের ভাই জুনেদ মিয়াসহ ৫জনকে আসামী করে সুলতান হামলার ঘটনার জেরধরে ও সংবাদ প্রকাশ এবং প্রতিবাদ করায় তারা আমার বাড়ি ঘরে এ হামলার ঘটনা ঘটায়৷

এদিকে, সাংবাদিক শাহ সুলতানের উপর হামলার প্রতিবাদে ও জড়িতদের গ্রেফতারের দাবীতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও মানববন্ধনে উপস্থিত হয়ে প্রতিবাদ জানান দৈনিক আমার সংবাদের প্রতিনিধি ও নবীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সহ- সভাপতি মুজিবুর রহমান। এসব ঘটনার জের ধরে গতকাল সোমবার (১২ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত দীঘলবাক ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য জুয়েল ইসলামের নেতৃত্বে গোপন বৈঠকে সিদ্ধান্ত নিয়ে জুয়েলসহ ২০/২৫ জন লোক আমার বাড়িতে হামলা ভাংচুর ও লুটপাট চালায়। ঘরের সকল আসবাবপত্রও ভাংচুর করা হয়।

এ ব্যাপারে সাবেক মেম্বার জুয়েল ইসলামের
01717532511 এই মোবাইল নাম্বারে বার বার যোগাযোগ করা হলে তাকে পাওয়া যায় নি।

এ ব্যাপারে বর্তমান মেম্বার শাহৃ সুলাতান আহমেদের 01718865402 নাম্বারে বারবার ফোন দিলেও তিনি কল রিসিভ করেন নি।

এ প্রসঙ্গে নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ডালিম আহমেদ বলেন, আমরা খবর পেয়েছি। খবর পাওয়ার সাথে সাথেই ঘটনাস্থলে পুলিশ যাচ্ছে। আপনাদের এলাকার রাস্তা ঘাটের
যাতায়াত ব্যবস্থা খারাপ হওয়ায় পুলিশ যেতে একটু সময় লাগছে।

তবে, পুলিশ আসার আগেই সংঘর্ষ থেমে যায়। ঐ এলাকায় সচেতন মহলের লোকজন নানান বতংকের মধ্যে বসবাস করছেন। কে কার পক্ষে কথা বলবে? যে বলবে সেই এক পক্ষের মালার আসামী হতে হবে। ঐ এলাকারি যেন মগের মুল্লুক হয়ে পড়েছে! এসব দেখার যেন কেউ নেই?

নবীগঞ্জ থনার ১৩ ইউনিয়নের মধ্যে এই ইউনিয়নটা ক্রাইমজুন হিসাবে ক্ষেত। কয়েয়টি মামলার আসামীদের আদালত যাবৎ জীবন কারাদন্ড দিলেও অন্যান্য আসামীরা আইনের প্রতি কোন তোয়াক্কা না করে একের পর এক অনিয়ম, অত্যাচার, হামলা, মামলা করেই আসছে। এতে থানা ও আদালতে কয়েক ডজন মামলা রয়েছে। আসামীরা আইনের ফাঁক ফুকুর দিয়ে বেরিয়ে এসে আবার সংঘর্ষ বা খারাপ কাজে লিপ্ত হয়ে পড়ে। এতে ঐ এলাকার যুব সমাজ একে বারেই ধংশের পথে। এসব দেখে ও বুঝে অনেক সচেতন অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার সহ বিভিন্ন স্থানে তাদের আত্মীয় স্বজনদের বাড়িতে পাঠিয়ে লেখা পড়া করাচ্ছেন।
একজন সাংবাদিক ও ইউপি সদস্য, অন্যদিকে সাবেক মেম্বারগণ সহ অন্যান্যরা। সাংবাদিক শাহ্ সুলতান আহমদকে রাতের আধারে বাড়ির ফেরার পথিমধ্যে কয়েকজন সন্ত্রাসীরা তার তার মাথায় আঘাত করলে সে মাঠিতে লুটে পড়ে অজ্ঞান হয়ে যায়। এতে সন্ত্রাসীরা তাকে মৃত ভেবে পালিয়ে যায়। পরে তার সু- চিৎকারে আশপাশের লেকজন এসে তাকে নবীগঞ্জ হাসপাতালে চিকিৎসা অবস্থায় ছিলেন। এখন কিছুটা সুস্থা হয়ে বাসায় আসার পর আবার একই গ্রামে এসব ঘটনা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে নবীগঞ্জ থানা পুলিশ পড়েছে মহা বিপাকে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকই বলছেন, এই এলাকার সমাজ ধংসকারী ও আইন অমান্যকারি কয়েকজন অপরাধীকে যদি ক্রসফায়ার করা হতো তাহলে হয় তো ঐ এলাকার নিরহ নারী পুরুষ একটু শান্তির নিঃস্বাস ফেলতে পারতো। বাড়ি- ঘরে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট করা হয়েছে। ফখরুল ইসলাম জুয়েলের বাড়িতে গোপন মিটিং করে সংঘবদ্ধ হয়ে দূর্বৃত্তরা আমার বাড়ি ঘরে হামলা চালায়৷ জুয়েলের ভাই জুনেদ মিয়াসহ ৫জনকে আসামী করে সুলতান হামলার ঘটনার জেরধরে ও সংবাদ প্রকাশ এবং প্রতিবাদ করায় তারা আমার বাড়ি ঘরে এ হামলার ঘটনা ঘটায়৷

এদিকে, সাংবাদিক শাহ সুলতানের উপর হামলার প্রতিবাদে ও জড়িতদের গ্রেফতারের দাবীতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও মানববন্ধনে উপস্থিত হয়ে প্রতিবাদ জানান দৈনিক আমার সংবাদের প্রতিনিধি ও নবীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সহ- সভাপতি মুজিবুর রহমান। এসব ঘটনার জের ধরে গতকাল সোমবার (১২ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত দীঘলবাক ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য জুয়েল ইসলামের নেতৃত্বে গোপন বৈঠকে সিদ্ধান্ত নিয়ে জুয়েলসহ ২০/২৫ জন লোক আমার বাড়িতে হামলা ভাংচুর ও লুটপাট চালায়। ঘরের সকল আসবাবপত্রও ভাংচুর করা হয়।

এ ব্যাপারে সাবেক মেম্বার জুয়েল ইসলামের
01717532511 এই মোবাইল নাম্বারে বার বার যোগাযোগ করা হলে তাকে পাওয়া যায় নি।

এ ব্যাপারে বর্তমান মেম্বার শাহৃ সুলাতান আহমেদের 01718865402 নাম্বারে বারবার ফোন দিলেও তিনি কল রিসিভ করেন নি।

এ প্রসঙ্গে নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ডালিম আহমেদ বলেন, আমরা খবর পেয়েছি। খবর পাওয়ার সাথে সাথেই ঘটনাস্থলে পুলিশ যাচ্ছে। আপনাদের এলাকার রাস্তা ঘাটের
যাতায়াত ব্যবস্থা খারাপ হওয়ায় পুলিশ যেতে একটু সময় লাগছে।

তবে, পুলিশ আসার আগেই সংঘর্ষ থেমে যায়। ঐ এলাকায় সচেতন মহলের লোকজন নানান বতংকের মধ্যে বসবাস করছেন। কে কার পক্ষে কথা বলবে? যে বলবে সেই এক পক্ষের মালার আসামী হতে হবে। ঐ এলাকারি যেন মগের মুল্লুক হয়ে পড়েছে! এসব দেখার যেন কেউ নেই?

নবীগঞ্জ থনার ১৩ ইউনিয়নের মধ্যে এই ইউনিয়নটা ক্রাইমজুন হিসাবে ক্ষেত। কয়েয়টি মামলার আসামীদের আদালত যাবৎ জীবন কারাদন্ড দিলেও অন্যান্য আসামীরা আইনের প্রতি কোন তোয়াক্কা না করে একের পর এক অনিয়ম, অত্যাচার, হামলা, মামলা করেই আসছে। এতে নবীগঞ্জে সাংবাদিক মুজিবের বাড়িতে হামলা, ভাংচুর লুটপাট! এলাকাজুড়ে আতংক! পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে

বুলবুল আহমেদ, নবীগঞ্জ প্রতিনিধিঃ – হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় ক্রাইমজুন হিসাবে ক্ষেত দাউদপুর, বোয়ালজুর। এই এলাকায় কয়েকজন কতিপয় প্রবাসীরা অবৈধ পথে পয়সা রোজি করে গ্রামে দীর্ঘদিন ধরে হামলা, মামলা, লুটপাট, ভাংচুর, ধর্যণ, মাদক কারবারি, চোরা কারবারী সহ সব ধরনের মানুষ বসবাস। বিগত ১/২ বছর পূর্ব থেকে ঐ এলাকার রাস্তা, হাওয়র, বিল সহ নানান জায়গায় লাশ পাওয়া যেত। একপক্ষ অপর পক্ষকে ঘায়েল করতে আজ ঐ সব এলাকার অনেকেই বাড়ি ছাড়া আবার অনেকেই মিথ্যা মামলায় জেল হাজতে আছেন।
সূত্রে আরো জানাযায়, গত কিছু দিন পূর্বে ঐ এলাকায় যত বিরোধ আছে সকলের মঙ্গলের জন্য একটি উদ্দ্যোগ তারিখ ও সময় পালানোর পরও বিষয়টি শেষ হয়নি। এর পর থেকেই আবার পুরনো মামলা চলতে শুরু করে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঐ এলাকার লোকজনের প্রতি আইন শৃঙ্খলা বা আদালত নিয়ে তাদের কোন চিন্তাই নেই। আছে শুধু মারামারি, ভাংচুর, লুটপাট আর অবৈধ কাজের সাথে জড়িত৷ ঐ এলাকায় প্রতিবাদ করার মতো মানুষ খুব কম।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত (৩১ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে নির্বাচনী প্রতিহিংসা ও গ্রাম্য বিরোধের জের ধরে ৪নং দীঘলবাক ইউনিয়নের দাউদপুর এলাকায় দৈনিক প্রতিদিনের সংবাদের প্রতিনিধি ও ঐ ইউনিয়নের ৯নং ইউপি সদস্য শাহ সুলতান আহমেদকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে প্রতিপক্ষের লোকজন। এতে সাংবাদিক শাহ সুলতান আহত অবস্থায় নবীগঞ্জ হাসপাতালে কয়েকদিন চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফিরেন। এর পর তাকে দেখতে একের পর এক নারী পুরুষ তাকে দেখার জন্য আসতে তাকেন। এ দিকে সাংবাদিক শাহ্ সুলতান বাদী হয়ে থানায় ৫জনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেন। এ মামলার খবর পেয়ে প্রতিপক্ষের লোকজন বিজ্ঞ আদালত থেকে ৪ জন জামিন আসেন।

এ ব্যাপারে সাংবাদিক মুজিবুর রহমান অভিযোগ করে বলেন, আমি জরুরি একটি কাজে সুনামগঞ্জে ছিলাম, আমার অনুপস্থিতিতে সাবেক মেম্বার জুয়েলের নেতৃত্বে আমার বাড়ি- ঘরে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট করা হয়েছে। ফখরুল ইসলাম জুয়েলের বাড়িতে গোপন মিটিং করে সংঘবদ্ধ হয়ে দূর্বৃত্তরা আমার বাড়ি ঘরে হামলা চালায়৷ জুয়েলের ভাই জুনেদ মিয়াসহ ৫জনকে আসামী করে সুলতান হামলার ঘটনার জেরধরে ও সংবাদ প্রকাশ এবং প্রতিবাদ করায় তারা আমার বাড়ি ঘরে এ হামলার ঘটনা ঘটায়৷

এদিকে, সাংবাদিক শাহ সুলতানের উপর হামলার প্রতিবাদে ও জড়িতদের গ্রেফতারের দাবীতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও মানববন্ধনে উপস্থিত হয়ে প্রতিবাদ জানান দৈনিক আমার সংবাদের প্রতিনিধি ও নবীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সহ- সভাপতি মুজিবুর রহমান। এসব ঘটনার জের ধরে গতকাল সোমবার (১২ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত দীঘলবাক ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য জুয়েল ইসলামের নেতৃত্বে গোপন বৈঠকে সিদ্ধান্ত নিয়ে জুয়েলসহ ২০/২৫ জন লোক আমার বাড়িতে হামলা ভাংচুর ও লুটপাট চালায়। ঘরের সকল আসবাবপত্রও ভাংচুর করা হয়।

এ ব্যাপারে সাবেক মেম্বার জুয়েল ইসলামের
01717532511 এই মোবাইল নাম্বারে বার বার যোগাযোগ করা হলে তাকে পাওয়া যায় নি।

এ ব্যাপারে বর্তমান মেম্বার শাহৃ সুলাতান আহমেদের 01718865402 নাম্বারে বারবার ফোন দিলেও তিনি কল রিসিভ করেন নি।

এ প্রসঙ্গে নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ডালিম আহমেদ বলেন, আমরা খবর পেয়েছি। খবর পাওয়ার সাথে সাথেই ঘটনাস্থলে পুলিশ যাচ্ছে। আপনাদের এলাকার রাস্তা ঘাটের
যাতায়াত ব্যবস্থা খারাপ হওয়ায় পুলিশ যেতে একটু সময় লাগছে।

তবে, পুলিশ আসার আগেই সংঘর্ষ থেমে যায়। ঐ এলাকায় সচেতন মহলের লোকজন নানান বতংকের মধ্যে বসবাস করছেন। কে কার পক্ষে কথা বলবে? যে বলবে সেই এক পক্ষের মালার আসামী হতে হবে। ঐ এলাকারি যেন মগের মুল্লুক হয়ে পড়েছে! এসব দেখার যেন কেউ নেই?

নবীগঞ্জ থনার ১৩ ইউনিয়নের মধ্যে এই ইউনিয়নটা ক্রাইমজুন হিসাবে ক্ষেত। কয়েয়টি মামলার আসামীদের আদালত যাবৎ জীবন কারাদন্ড দিলেও অন্যান্য আসামীরা আইনের প্রতি কোন তোয়াক্কা না করে একের পর এক অনিয়ম, অত্যাচার, হামলা, মামলা করেই আসছে। এতে থানা ও আদালতে কয়েক ডজন মামলা রয়েছে। আসামীরা আইনের ফাঁক ফুকুর দিয়ে বেরিয়ে এসে আবার সংঘর্ষ বা খারাপ কাজে লিপ্ত হয়ে পড়ে। এতে ঐ এলাকার যুব সমাজ একে বারেই ধংশের পথে। এসব দেখে ও বুঝে অনেক সচেতন অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার সহ বিভিন্ন স্থানে তাদের আত্মীয় স্বজনদের বাড়িতে পাঠিয়ে লেখা পড়া করাচ্ছেন।
একজন সাংবাদিক ও ইউপি সদস্য, অন্যদিকে সাবেক মেম্বারগণ সহ অন্যান্যরা। সাংবাদিক শাহ্ সুলতান আহমদকে রাতের আধারে বাড়ির ফেরার পথিমধ্যে কয়েকজন সন্ত্রাসীরা তার তার মাথায় আঘাত করলে সে মাঠিতে লুটে পড়ে অজ্ঞান হয়ে যায়। এতে সন্ত্রাসীরা তাকে মৃত ভেবে পালিয়ে যায়। পরে তার সু- চিৎকারে আশপাশের লেকজন এসে তাকে নবীগঞ্জ হাসপাতালে চিকিৎসা অবস্থায় ছিলেন। এখন কিছুটা সুস্থা হয়ে বাসায় আসার পর আবার একই গ্রামে এসব ঘটনা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে নবীগঞ্জ থানা পুলিশ পড়েছে মহা বিপাকে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকই বলছেন, এই এলাকার সমাজ ধংসকারী ও আইন অমান্যকারি কয়েকজন অপরাধীকে যদি ক্রসফায়ার করা হতো তাহলে হয় তো ঐ এলাকার নিরহ নারী পুরুষ একটু শান্তির নিঃস্বাস ফেলতে পারতো। ও আদালতে কয়েক ডজন মামলা রয়েছে। আসামীরা আইনের ফাঁক ফুকুর দিয়ে বেরিয়ে এসে আবার সংঘর্ষ বা খারাপ কাজে লিপ্ত হয়ে পড়ে। এতে ঐ এলাকার যুব সমাজ একে বারেই ধংশের পথে। এসব দেখে ও বুঝে অনেক সচেতন অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার সহ বিভিন্ন স্থানে তাদের আত্মীয় স্বজনদের বাড়িতে পাঠিয়ে লেখা পড়া করাচ্ছেন।
একজন সাংবাদিক ও ইউপি সদস্য, অন্যদিকে সাবেক মেম্বারগণ সহ অন্যান্যরা। সাংবাদিক শাহ্ সুলতান আহমদকে রাতের আধারে বাড়ির ফেরার পথিমধ্যে কয়েকজন সন্ত্রাসীরা তার তার মাথায় আঘাত করলে সে মাঠিতে লুটে পড়ে অজ্ঞান হয়ে যায়। এতে সন্ত্রাসীরা তাকে মৃত ভেবে পালিয়ে যায়। পরে তার সু- চিৎকারে আশপাশের লেকজন এসে তাকে নবীগঞ্জ হাসপাতালে চিকিৎসা অবস্থায় ছিলেন। এখন কিছুটা সুস্থা হয়ে বাসায় আসার পর আবার একই গ্রামে এসব ঘটনা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে নবীগঞ্জ থানা পুলিশ পড়েছে মহা বিপাকে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকই বলছেন, এই এলাকার সমাজ ধংসকারী ও আইন অমান্যকারি কয়েকজন অপরাধীকে যদি ক্রসফায়ার করা হতো তাহলে হয় তো ঐ এলাকার নিরহ নারী পুরুষ একটু শান্তির নিঃস্বাস ফেলতে পারতো।

Daily Frontier News