মাসুদ রানা বাবুল:-
নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার মরজাল জিরাব গ্রামে মাদক ব্যবসা সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে ৮ই মে, মাগরিবের নামাজের পর একটি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। জানা যায়, নজরুল, ইফতি ও সুমন গং পূর্ব পরিকল্পিতভাবে রায়পুরা উপজেলা জাতীয়তাবাদী তাতীঁদলের সদস্য সচিব শেখ আলমগীরের বাড়িতে হামলা চালায়। এ সময় শেখ আলমগীর ও রনি রক্তাক্ত জখম হন।
পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং আহত রনিকে উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। বর্তমানে তিনি সেখানেই চিকিৎসাধীন।
ঘটনার প্রতিবাদে শেখ আলমগীরের সভাপতিত্বে এক প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন তারেকুল ইসলাম শুক্কুর মিলিটার, আবু তাহের খান্্ ফারুক ,আওয়াল ্ বাদল মেম্বার ্ রায়পুরা উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ওয়াহিদুজ্জামানসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। তারা দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
এ ব্যাপারে মরজাল বিট পুলিশ অফিসার এসআই আবুল বাশার জানান, নজরুল একজন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী এবং তার নেতৃত্বেই হামলা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ না পেলেও, অভিযোগ পেলে দোষীদের গ্রেপ্তার করা হবে বলে আশ্বাস দেন।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ওয়াহিদুজ্জামানকে ঘটনার সাথে জড়িত বলে অপপ্রচার চালানো হয়। তবে রনির আত্মীয় জসিম উদ্দিন জানান, ওয়াহিদুজ্জামান এ ঘটনার
জড়িত নন, বরং তিনি সহায়তা করেছেন। বিট অফিসার ও এ অভিযোগকে মিথ্যা বলে প্রত্যাখ্যান করেন এবং জানান, ওয়াহিদুজ্জামানের নাম অভিযোগ আসেনি।
প্রতিবাদ সভায় ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, “আমি ঘটনার সময় নরসিংদীতে ছিলাম। একটি ফেসবুক আইডি থেকে আমার নামে অপপ্রচার চালানো হয়েছে, যা পরে ডিলিট করা হয়। আমি রাজনীতি করি দেশের কল্যাণে, এবং প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি।”
রায়পুরা উপজেলা তাঁতীদলের সদস্য সচিব শেখ আলমগীর বলেন, “আমার বাড়িতে সরাসরি হামলা হয়েছে। আমি নজরুল, ইফতি ও সুমনকে চিনেছি। তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।” আমি ও রনি আহত হয়েছে রনি বর্তমানে ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু সাথে পাঞ্জা লড়ছে
হামলাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি
Copyright © 2025 Daily Frontier News | Design & Developed By: ZamZam Graphics