Daily Frontier News
Daily Frontier News

মেদাকচ্ছপিয়া জাতীয় উদ্যান ও ডুলাহাজারাতে পাঁকা স্হাপনা নির্মাণ

 

আব্দুল হামিদ
চকরিয়া প্রতিনিধি

কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের,ফুলছড়ি রেঞ্জের,মেদাকচ্ছপিয়া জাতীয় উদ্যানের দেড়শত বর্ষী মাদারট্রি গর্জন গাছের চারপাশের মাটি সরিয়ে পাঁকা স্হাপনা নির্মাণ ও ফাঁসিয়াখালী রেঞ্জের ডুলাহাজারা বনবিটের ডুমখালীস্হ মিঠাছড়িতে পাঁকা দালান ঘর নির্মাণে কোন বাঁধা নেই।

খবর পেয়ে সত্যতা যাচাই-বাচাই করতে গেলে দেখা যায়,মাদারট্রি গর্জন গাছের চারপাশের মাটি কেটে সরিয়ে ফেলে মার্কেট নির্মাণের উদ্দেশ্য পাঁকা স্হাপনা নির্মাণ কাজ করেছেন খুটাখালী ইউপির ৪নং ওয়ার্ডের মৃত গুরা মিয়া ছেলে বাদশা মিয়া।
তার কাছে জানতে চাইলে,তিনি জানান,বনবিভাগের দাদার সাথে তার নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে।সেই সুবাধে মেদাকচ্ছপিয়া বনবিট থেকে অনুমতি নিয়েই পাঁকা স্হাপনা নির্মাণ করছি।তই কেউ বাঁধা দিতে আসেনি। বাদশার পাঁকা স্হাপনার কথা সংশ্লিষ্ট বিটের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলা উদ্দিনকে জানাতে একাধিক বার ফোন করে পায়নি।পরে এফজি অমিত চাকমাকে জানালে,তিনি মঙ্গলবার সকালে গিয়ে বাদশার নির্মাধিন স্হাপনা গুড়ি দেন।এরপর ক্ষিপ্ত হয়ে প্রতিবেদককে প্রাণনাশের হুমকি দেন।
তখন হুমকির দেওয়ার বিষয়টি ফুলছড়ির এসিএফ শীলত পাল মহোদয়কে অবগত করেছি।
অনুরুপ ভাবে ডুলাহাজারা বনবিটের মিঠাছড়ির বেলাল উদ্দিনও পাঁকা দালান নির্মাণ করেই চলছে।বনভুমিতে পাঁকা দালান নির্মানে কোন বাঁধা নেই নাকি বলে প্রশ্ন তুলে সচেতন মহল।
ডুলাহাজারা বিটকর্মকর্তা অবনি কুমার বলেন,আমি ছুটি নিয়ে বাড়ীতে আসছি।অফিস গিয়েই স্হাপনা নির্মাণের বিরুদ্ধে ব্যবস্হা নেওয়া হবে।
মেদাকচ্ছপিয়া বিটের এফজি অমিত চাকমা বলেন,খবর পেয়ে আমি স্হাপনাটি গুড়িয়ে দিয়েছি।এর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্হা নেওয়ার জন্য বিটকর্মকর্তাকে অনুরোধ করবেন বলে জানান।

Daily Frontier News