Daily Frontier News
Daily Frontier News

নরসিংদী আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের কর্মকর্তা মাসুমের নেতৃত্বে পাসপোর্ট দালালদের যোগসাজশে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ

 

মাসুদ রানা বাবুল ক্রাইম রিপোর্টার ঃ

আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের বিরুদ্ধে ঘুষ বাণিজ্য অভিযোগের পাহাড় উঠেছে অফিসে কর্মরত কর্মচারী এবং মূল হোতা মাসুম ও-আনসার সদস্যসহ বড় কর্তার প্রতি মাসে অবৈধ আয় প্রায় কোটি টাকা সরকার হারাচ্ছে রাজস্ব এ যেন দেখার কেউ নেই। ফলে আপাদমস্তক দুর্নীতিগ্রস্ত হয়ে পড়েছে নরসিংদী আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসটি।

অনুসন্ধানে জানা যায়, নরসিংদী আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে প্রতিদিন গড়ে তিনশত আবেদন জমা পড়ে। এর মধ্যে বেশির ভাগ আবেদন জমা হয় ‘ঘুষ চ্যানেলে’। আবেদনপ্রতি ন্যূনতম ঘুষ নেওয়া হয় ৩ হাজার টাকা। এ হিসাবে দৈনিক ঘুষের পরিমাণ দাঁড়ায় দেনপক্ষে ৯ লাখ টাকা। মাসে আসে ২ কোটি ৭০ লাখ।

এসব ঘুষ লেনদেনের বেশ কিছু ভিডিও ফুটেজ এবং মোবাইল কল রেকর্ড রয়েছে এই সংবাদকর্মীদের হাতে পাসপোর্ট অফিসের বড়কর্তা পরিচয়দানকারী মাসুম সাহেবের সাথে চ্যানেল ফ্রী লেনদেন করছেন
নরসিংদীর জেলার সবচেয়ে বড় পাসপোর্ট এর দালাল কথাকথিত ট্রাভেল এজেন্সির মালিক মনির । গত ১৪ মার্চ রায়পুরা উপজেলা থেকে আসা এক ব্যক্তির কাছে ১ হাজার ৪শ টাকা ঘুষ নিয়েছেন নরসিংদী পাসপোর্ট অফিসের ২য় তলায় থাকা এক আনসার সদস্য।

এদিকে গত ২৮ ইং ফেব্রুয়ারী নরসিংদী জেলার রায়পুরা উপজেলার মরজাল এলাকার মোঃ হাবিব খান একটি জি.ডি এর পাসপোর্ট জমা দিতে গেলে তার কাছ থেকে ২য় তলায় থাকা এক আনসার সদস্য চ্যানেল ফি বাবদ ১৫ শত টাকা নেয়। এ বিষয়ে সংবাদকর্মীরা তার নিকট জানতে চাইলে, তিনি কোন কিছু না বলে দ্রুত নিচে চলে যায়। এছাড়া ঐ দিন আরেক আনসার সদস্য এক ব্যক্তির ৫ বছর মেয়াদী দুটি পাসপোর্ট করে দেওয়ার বিনিময়ে পুলিশ ক্লিয়ারেন্সসহ দাবি করেন ১৫ হাজার টাকা। ঠিক এভাবেই প্রতিনিয়তই ঘুষ বাণিজ্য চলছে নরসিংদী পাসপোর্ট অফিসে। তবে আনসারদের দাবি এসব টাকার ভাগ দিতে হয় ওপর মহলে।

এ অফিসের বাহিরের চিত্র আরও ভয়াবহ। আশপাশের কিছু অনলাইন ব্যবসায়ী ও ব্যক্তি বসে থাকে ফাঁদ পেতে। অসহায় মানুষদের পকেট কাটেন ইচ্ছে মত।

পাসপোর্ট অফিসে আসা প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষ ৪৮ পাতা বিশিষ্ট ৫ থেকে ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করে থাকেন। ৫ বছর মেয়াদী ৪৮ পাতার একটি সাধারন ই-পাসপোর্টে সরকারি ফি বাবদ ব্যাংকে টাকা জমা দিতে হয় ৪ হাজার ২৫ টাকা, জরুরি হলে ৬ হাজার ৩২৫ টাকা এবং ১০ বছর মেয়াদী ৪৮ পাতার একটি সাধারন ই-পাসপোর্টের জন্য ব্যাংকে টাকা জমা দিতে হয় ৫ হাজার ৭৫০ টাকা এবং জরুরি হলে ৮ হাজার ৫০ টাকা। নরসিংদী সবচেয়ে বড় পাসপোর্ট এর দালাল মনিরের নেতৃত্বে পাসপোর্ট অফিসের কর্মকর্তা মাসুমের যোগসাজশে প্রতিমাসে লক্ষ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আর্জেন্ট পাসপোর্ট করতে আসলে মনির বুঝিয়ে শুনিয়ে পাসপোর্ট অফিসের কর্মকর্তাদের যোগসাজশে নরমাল ভাবে জমা দিয়ে চ্যানেল ফ্রী এর মাধ্যমে দূরত্ব পাসপোর্ট ডেলিভারি করে দেৎ এতে সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে আর এই চ্যানেল ফ্রী মাধ্যম হলো পাসপোর্ট অফিসের কর্মকর্তা মাসুম এবং নরসিংদী জেলার মূল হোতা পাসপোর্ট দালাল মনির। মনির এর মধ্যমে মাসুম সাহেবের হাতে চ্যানেল এর মধ্যমে পাসপোর্ট জমা দিলে কোন লাইন ধরতে হয়না এবং হয়রানি হতে হয় না বেরিবেশন সহ কনট্রাক এর মধ্যমে মাসুম সাহেব ও মনির করে দেয় । চ্যানেলের মাধ্যমেপাসপোর্ট করলে সাথে সাথে ফিংগারপিন হয়ে যায় সকল কাজ চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট সত্যায়িত বিভিন্ন সার্টিফিকেট মনিরের কম্পিউটার দিয়ে করে দেয়,চ্যানেল ফ্রী ছারা জমা দিতে গেলে পাসপোর্ট অফিসের মাসুম বিভিন্ন টালবাহানা করে এবং পাসপোর্ট গ্রহীতাকে হুমকি-ধামকি দেয় । বিভিন্ন অজুহাতে ফিঙ্গারপ্রিন্টের লম্বা ডেট দেয় শুরু হয়নিতাদেরকে । চ্যানেল ফ্রী এক দেড় হাজার টাকা দিলে সাথে সাথে ফিঙ্গারপ্রিন্ট হয়ে যায় সুকৌশলে হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা ফাঁকি দিচ্ছে সরকার রাজস্ব , মাসুম সাহেব ১ হাজার থেকে ২ হাজার টাকা চ্যানেল ফ্রী গ্রহণ করেন প্রত্যেকটি পাসপোর্ট থেকে আরে সকল চ্যানেলটি মূল হোতা পাসপোর্ট দালালের মনির কামাল গং ।. এ ব্যাপারে পাসপোর্ট অফিসে সরেজমিনে গেলে কর্মকর্তা এডিমানিক এবং সহকারি কর্মকর্তা মাসুম কে পাওয়া যায়নি অফিস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে তিনারা ট্রেনিংয়ে আছেন। পাসপোর্ট কর্মকর্তার রাজস্ব ফাঁকি চ্যানেল প্রিয় বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির খবর বিস্তারিত প্রকাশিত হবে চোখ রাখুন ।মনির,কামাল,, সজিব সহ অসংখ দূর্নীতি বাজ দালানদের কারনে গ্রাহকেরা অসহায়। পাসপোর্ট অফিসের বাহিরে পাসপোর্ট করতে আসলে দালালরা ঘিরে ধরে তাদের কথায় রাজি না হলে পাসপোর্ট করতে আসা লোকদের কে লাঞ্ছিত হয় তার মূলে পাসপোর্ট রিসিপশনের সিন্ডিকেট আরে সকল সিন্ডিকেটের নেতৃত্ব দিচ্ছেন যিনি পাসপোর্ট জমা নেন তার নাম মাসুম । সাধারণ মানুষ পাসপোর্ট করতে গেলে তিনি দেখে বলেন লেখা হয়নি কাগজ কমপ্লিট করে নিয়ে আসেন ছুড়ে ফেলে দেয় চ্যানেল এর মধ্যমে গেলে মাসুম একটি ফাইল জমা নেয় কোন চেকিং করে না । পাসপোর্ট করতে আসা সাধারণ মানুষ জানতে চাই মাসুমের খুটির জোর কোথায় । বিভিন্ন বিষয়ে মাসুম এর সাথে কথা বলতে গেলে তিনি কথা বলতে রাজি হননি এডি সাহেবের কথা বলেন এডি মানিক বাবু এ ব্যাপারে জানান আমি সব সময় তদারকি করি এবং ঠিকমতো পাসপোর্ট হচ্ছে অনিয়ম হলে আমি তার ব্যবস্থা নেব

Daily Frontier News