মনোয়ার ইমাম কলকাতা ভারত
ভারতের প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের সাথে এবং বিভিন্ন শিল্পপতিদের কাছ থেকে ঠকিয়ে কয়েক হাজার কোটি হাতিয়ে নিয়ে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার অশোক নগর ভারতের ইডির হাতে ধৃত পি কে হালদারের জামিন মঞ্জুর করল না পশ্চিম বাংলার উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার দায়রা আদালত। আপাতত এই বাংলাদেশের প্রতারক কে থাকতে হচ্ছে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থার ঘোরাপেটায়। ধৃত পি কে হালদার কে ধরার জন্য ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ইডির কাছে আগে থেকেই খবর পাঠানো হয় বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থা দুদকের পক্ষ থেকে। কারণ এই পি কে হালদার ২০১৪,সাল, থেকে ২০১৯,সাল, পযন্ত বাংলাদেশের মোট ভূয়া ২৯,টি, কোম্পানি তৈরি করে বিভিন্ন যায়গায় থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা তোলেন। এবং এই বিশাল সম্পত্তি ধীরে ধীরে ভারতের মধ্যে হস্তান্তর করে বিভিন্ন যায়গায় জমি ও দামি দামি বাড়ি সম্পত্তি কিনতে থাকেন। এক সময় বাংলাদেশ থেকে সোজা ভারত ও বাংলাদেশ সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতের পশ্চিম বাংলায় প্রবেশ করেন। এবং উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার অশোক নগরে বাড়ি তৈরি করে বসবাস করতে থাকেন। তার সাথে বাংলাদেশ থেকে চলে আসেন ছয়জন সদস্য। এই খবর বাংলাদেশের জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা দুদক দুদকের পক্ষ থেকে ভারতের জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ইডির কাছে পৌঁছে যায়। ভারতের জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ও পশ্চিম বাংলার পুলিশ ও সীমান্ত বাহিনীর সদস্যরা তল্লাশি অভিযান চালিয়ে অশোক নগর থেকে বাংলাদেশের প্রতারক শ্রী প্রশান্ত কুমার হালদার কে গ্রেপ্তার করে। তবে তাকে বাংলাদেশে নিয়ে যাওয়ার জন্য সবধরণের আইনের সহায়তা প্রদান করছে বাংলাদেশের সরাস্ট্র মন্রলয়ের পক্ষ থেকে। তবে তাকে বাংলাদেশ নিয়ে যেতে সবধরণের সাহায্য করবে ভারতের বিদেশ ও সরাস্ট্র মন্রলয়ের পক্ষ থেকে। তবে কবে তাকে বাংলাদেশে ফিরত পাঠানো হবে সে বিষয়ে কিছু জানা যায় নি। বাংলাদেশের প্রতারক শ্রী প্রশান্ত কুমার হালদার এখন ভারতের শ্রী ঘরে বন্দী আছে।।
Copyright © 2024 Daily Frontier News | Design & Developed By: ZamZam Graphics