Daily Frontier News
Daily Frontier News

তালার তেঁতুলিয়ায় কবি আবু জাফর সিকেন্দার মেলায় অশ্লীল কান্ড অদৃশ্য কারণে চলছে অবৈধ লটারি

 

 

শাহীন বিশ্বাস সাতক্ষীরা প্রতিনিধি।

তালা উপজেলার তেঁতুলিয়ায় আবারও অদৃশ্য কারণে চলছে কবি সিকেন্দার আবু জাফর মেলার নামে অবৈধ লটারির ড্র। গতকালের পুরষ্কার ছিল সুজোকি হায়াতি ১০০ ও স্বর্ণের কানের দুল রানার ৮০সিসি মটরসাইকেল পুরষ্কারের নামে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা দেখার কেও নেই। এদিকে কলারোয়ায় আনন্দ মেলার নামে জুয়া ও র‌্যাফের ড্রয়ের টিকিট বন্ধ হলেও সিকেন্দার আবু জাফর মেলায় চলছে অনুমোদনহীন র‌্যাফেল ড্র লটারি। বিগত কয়েকদিন আগে কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাংবাদিকদের সাথে
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশ্নের উত্তর দিতে দেখা যায় এক সাক্ষাতকারে জানান লটারির টিকিট বিক্রি ও জোয়ার ডিসি মহোদয়ের কোন অনুমোদন নেই।
সরেজমিনে গিয়ে লটারি ক্রেতা ভুক্তভোগী চুকনগর থেকে আসা রোস্তম আলী বলেন আমার কাঁচা মালের ব্যবসার টাকা দিয়ে লটারি কিনে পথে বসেছি। মটরসাইকেল পুরষ্কার পাওয়ার আসায় আমি প্রতিদিন লটারি টিকিট কিনি। কিন্তু কোনদিন কোন পুরষ্কার পায়নি। মানুষকে আকৃষ্ট করার জন্য বেশী বেশী লটারির টিকিট কাটলে ছাড় পাওয়া যায়। সেই লোভে আবার লোকজন বেশী বেশী লটারি টিকিট ক্রয় করি। এভাবে কবি সিকেন্দার আবু জাফর মেলার টিকিট কিনে লক্ষ লক্ষ টাকা খোয়া যাচ্ছে হাজারও মানুষের। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মেলা সংলগ্ন তেঁতুলিয়া গ্রামের একাধিক লোক বলেন আমরা উচ্চ শব্দের কারণে ঘুমাতে পারিনা। উঠাও বাচ্চা সহ ডিজে গানের কারনে ঘরের ভিতর দম দম শব্দ হয়। ছেলে মেয়েদের পড়াশুনারও ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। দুই পাঁচ দিন চললে কিছুটা কিন্তু মাস ব্যাপী লটারি ও অশ্লিল নৃত্য চালালে এলাকায় অশান্তি বিরাজ করবে। ২০ টাকার লোভনীয় সুযোগ নেওয়ার জন্য দিনের সব আয় লটারিতে খরচ করার পর রাত শেষে নিঃস্ব হয়ে বাড়ী ফিরছে সাধারণ মানুষ। ২০০ মি: দূরে বসবাসকারী এক ব্যক্তি বলেন আমরা এখন চুরির আতঙ্কে আছি। রাতের বাড়ীর ফিতরে কেও ঢোকে কিনা সারারাত তাই পাহারা দিতে হয়। মেলায় থাকা জুতা ব্যবসায়ী বলেন আমরা মেলায় ব্যবসা করতে এসে অনেক হয়রানির স্বীকার হচ্ছি। ৬ হাত জায়গা ৫০০ টাকা, আমার ১২ হাত জায়গার ভাড়া প্রতিদিন ১ হাজার টাকা করে দিতে হয়। যা আজ পর্যন্ত অন্য কোন মেলায় দেয়নি। এলাকায় বসবাসরত এক বৃদ্ধা বলেন শবেবরাতের ৩টা রোজা রাখতে আমার কষ্ট হচ্ছে। মাইকের উচ্চ শব্দের কারণে রাতে ঘুমাতেও পারিনা। এদিকে রাত পোহালেই পবিত্র শবেবরাত তাই যাহাতে মেলা বন্ধ হয় তার জন্য উর্দ্ধতন কর্মকর্তার দৃষ্টি কামনা করছি।
পুরষ্কারের নামে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা দেখার কেও নেই। এদিকে কলারোয়ায় আনন্দ মেলার নামে জুয়া ও র‌্যাফের ড্রয়ের টিকিট বন্ধ হলেও সিকেন্দার আবু জাফর মেলায় চলছে অনুমোদনহীন র‌্যাফেল ড্র লটারি। কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাংবাদিকদের এক সাক্ষাতকারে জানান লটারির টিকিট বিক্রি ও জোয়া ডিসি মহোদয় কোন অনুমোদন দেননা।
সরেজমিনে গিয়ে লটারি ক্রেতা ভুক্তভোগী চুকনগর থেকে আসা রোস্তম আলী বলেন আমার কাঁচা মালের ব্যবসার টাকা দিয়ে লটারি কিনে পথে বসেছি। মটরসাইকেল পুরষ্কার পাওয়ার আসায় আমি প্রতিদিন লটারি টিকিট কিনি। কিন্তু কোনদিন কোন পুরষ্কার পায়নি। মানুষকে আকৃষ্ট করার জন্য বেশী বেশী লটারির টিকিট কাটলে ছাড় পাওয়া যায়। সেই লোভে আবার লোকজন বেশী বেশী লটারি টিকিট ক্রয় করি। এভাবে কবি সিকেন্দার আবু জাফর মেলার টিকিট কিনে লক্ষ লক্ষ টাকা খোয়া যাচ্ছে হাজারও মানুষের। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মেলা সংলগ্ন তেঁতুলিয়া গ্রামের একাধিক লোক বলেন আমরা উচ্চ শব্দের কারণে ঘুমাতে পারিনা। উঠাও বাচ্চা সহ ডিজে গানের কারনে ঘরের ভিতর দম দম শব্দ হয়। ছেলে মেয়েদের পড়াশুনারও ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। দুই পাঁচ দিন চললে কিছুটা কিন্তু মাস ব্যাপী লটারি ও অশ্লিল নৃত্য চালালে এলাকায় অশান্তি বিরাজ করবে। ২০ টাকার লোভনীয় সুযোগ নেওয়ার জন্য দিনের সব আয় লটারিতে খরচ করার পর রাত শেষে নিঃস্ব হয়ে বাড়ী ফিরছে সাধারণ মানুষ। ২০০ মি: দূরে বসবাসকারী এক ব্যক্তি বলেন আমরা এখন চুরির আতঙ্কে আছি। রাতের বাড়ীর ফিতরে কেও ঢোকে কিনা সারারাত তাই পাহারা দিতে হয়। মেলায় থাকা জুতা ব্যবসায়ী বলেন আমরা মেলায় ব্যবসা করতে এসে অনেক হয়রানির স্বীকার হচ্ছি। ৬ হাত জায়গা ৫০০ টাকা, আমার ১২ হাত জায়গার ভাড়া প্রতিদিন ১ হাজার টাকা করে দিতে হয়। যা আজ পর্যন্ত অন্য কোন মেলায় দেয়নি। এলাকায় বসবাসরত এক বৃদ্ধা বলেন শবেবরাতের ৩টা রোজা রাখতে আমার কষ্ট হচ্ছে। মাইকের উচ্চ শব্দের কারণে রাতে ঘুমাতেও পারিনা। এদিকে রাত পোহালেই পবিত্র শবেবরাত তাই যাহাতে মেলা বন্ধ হয় তার জন্য উর্দ্ধতন কর্মকর্তার দৃষ্টি কামনা করছি।

Daily Frontier News