Daily Frontier News
Daily Frontier News

নাসিরনগরে ক্ষমতাসীন দলের দুই নেতার রোষানলে পড়ে সাংবাদিক ও তার দুই ভাই মিথ্যা খুনের মামলার আসামী

 

স্টাফ রিপোটারঃ-

 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে ক্ষমতাসীন দলের দুই নেতার বিরোদ্ধে বিভিন্ন সময়ে তাদের অন্যায়,অনিয়ম,দুর্নীতির সংবাদ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করা তাদের দ্বারা সরকারী অর্থ আত্মসাতের বিষয়ে স্থানীয় এমপি সহ উপজেলা প্রশাসনকে ধরিয়ে দেয়ার কারনে আর সংঘর্ষ চলাকালে সংঘর্ষের লাইভ ধারন করায় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম( বি,এম,এস,এফ) এর নাসিরনগর উপজেলা শাখার সভাপতি,এশিয়ান টেলিভিশন ও দৈনিক দেশ রূপান্তর পত্রিকার নাসিরনগর উপজেলা প্রতিনিধি মোঃ আব্দুল হান্নান ও তার দুই ভাই মোঃ ফরিদ মিয়া আর সাফু মিয়াকে মিথ্যা খুনের মামলাল আসামী করে হয়রানী করার অভিয়োগ পাওয়া গেছে।

ক্ষমতাসীন দলের নেতারা হচ্ছে জাতীয় পার্টি থেকে উপজেলা যুবলীগে অনুপ্রবেশকারী ও উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য বুড়িশ্বর ইউনিয়নের শ্রীঘর গ্রামের আঞ্জু মিয়ার ছেলে মোজাম্মেল হক দানা,সাবেক ছাত্র শিবির থেকে আওয়ামীলীগে অনুপ্রবেষকারী উপজেলা আওয়ামীলীগের তথ্য ও গবেষনা বিষয়ক সম্পাদক শ্রীঘর গ্রামের মৃত সামসু মিয়ার ২ নম্ভর স্ত্রীর ছেলে মোজাম্মেল হক জুড়ান,জুরানের ফুফাতো ভাই বুড়িশ্বর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ফজলুল করিম ফজলু,দানার ফুফাতো ভাই ও বি,এন,পি নেতা মৃত আবছর উদ্দিনের ছেলে কুখ্যাত জুয়ারী, চোর,ডাকাত ও গুনিয়াউক ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ জিতু মিয়াকে যিনি এক সময় ডাকতি করেছিল মোঃ আওয়াল মিয়া,বি,এন,পি নেতা হাবিবুর রহমান জজ মিয়া ও একই বাড়ির আতাউর রহমান ও তাদের সহযোগিরা।

২০২০/২১ অর্থ বছরে শ্রীঘর আশ্রয়ণ প্রকল্পের জন্য উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে দলীয় প্রভাব খাটিয়ে ড্রেইন নির্মানের নামে ১৫ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে মোজাম্মেল হক দানা ও মোজাম্মেল হক জুড়ান ওই প্রকল্পের টাকা লুটপাট আর আত্মসাৎ করে নিন্মমানের সামগ্রী দিয়ে ড্রেইন নির্মান করে। ড্রেইনটি নির্মানের প্রায় এক সপ্তাহ পরেই ভেঙ্গে পড়ে যায়।তাছাড়াও ২০১৯/২০ অর্থবছরে লক্ষীপুর আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাঠি ভরাটের নামে মােজাম্মেল হক জুড়ান সহ আরো বেশ কয়েক জন মিলে ৩৮০ মেঃ টন গম বরাদ্ব নিয়ে কাজের নামে সিংহভাগ গম আত্মসাৎ করে মোজাম্মেল হক জুড়ান। তাদের এই সমস্ত দুর্নীতির সংবাদ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করে সাংবাদিক মোঃ আব্দুল হান্নান।তার পর থেকেই দানা ও জুড়ান সাংবাদিক মোঃ আব্দুল হান্নানের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে।

তাছাড়াও কিছুদিন পূর্বে সরকার গরীবদের জন্য আশ্রয়ন প্রকল্প তৈরীর জন্য বুড়িশ্বর ইউনিয়নের তিলপাড়া মৌজা শ্রীঘর গ্রামের মুতি মিয়ার ছেলে ফজু মিয়ার নিকট থেকে ৩৪ শতাংশ, লক্ষীপুর মৌজার লক্ষীপুর গ্রামের হামদু মিয়ার স্ত্রী সালমা বেগমের নিকট থেকে ৪৬ শতাংশ ও মোঃইসমাইল মিয়ার নিকট থেকে ৬৩ শতাংশ প্রতি শতাংশ জায়গাও ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা ধরে ক্রয় করে।এদিকে জাতীয় পার্টি থেকে যুবলীগে অনুপ্রবেশকারী নেতা মোজাম্মেল হক দানা ফজুর সাথে দেওয়ান তালুকদারকে দিয়ে ৩ শত টাকার নন জুডিশিয়াল ষ্ট্যাস্পে প্রতি শতাংশ জায়গার মুল্য বাবদ ফজু মিয়াকে ৮০ হাজার দিবে আর ৪০ হাজার টাকা করে দানাকে দিতে হবে।অপর দিকে সালমা ও ইসমাইলের সাথে প্রতি শতাংশ জায়গার মুল্য বাবদ তাদের ১ লক্ষ টাকা করে দিবে আর প্রতি শতাংশে দানাকে ২০ হাজার টাকা করে দিতে হবে মর্মে চুক্তি সম্পাদন করে।সাংবাদিক মোঃ আব্দুল হান্নান দানা ও দেওয়ান তালুকদারে সাখে সেই তিন জনের চুক্তিনামার ফটোকপি সংগ্রহ করে স্থানীয় সংসদ সদস্য,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনার ভূমি বরাবরে প্রেরন করিলে যুবলীগনেতা মোজাম্মেল হক দানার সেই পরিকল্পনা ভেস্তে যায়।তার পর থেকে দানা ও জুড়ানের টার্গেটের স্বীকার হয় সাংবাদিক মোঃ আব্দুল হান্নান ও তার দুই ভাই।

২৬ এপ্রিল ২০২২ তারিখে লঙ্গন নদীর পাড়ে অনন্তপুরের কাছে থানা সদর থেকে প্রায় দুই কিঃ মিঃ দুরে ধানতোলা ও ট্রাকভাড়াকে কেন্দ্র করে গাড়ির মালিক শ্রীঘর গ্রামের তাজুল ইসলামের ছেলে জুনাইদ ও ধানের মালিক আশুরাইল গ্রামের মৃত রাজু মিয়ার ছেলে সারাজ মিয়া ও তার সহযোগি জালাল মিয়ার মাঝে ঝগড়া হয়।ওই ঝগড়া শেষ পর্যন্ত দুইদল গ্রামবাসীর মাঝে রূপ নেয়।উভয় গ্রামের লোকজন সংঘর্ষে লিপ্ত হলে সাংবাদিক মোঃ আব্দুল হান্নানের ফোনে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।এ সময় নাসিরনগর সদর থেকে পুলিশের সাথে গিয়ে সাংবাদিক মোঃ আব্দুল হান্নান ও তখন তার নিজের মোবাইল থেকে সংঘর্ষের লাইভ ধারন করেন।এ সময় সংঘর্ষের স্থান নদীরপাড় থেকে প্রায় আড়াই কিঃ মিঃ দুরে শ্রীঘর সাচ্ছার পাড় মনজিদে সংঘর্ষের খবর মাইকে প্রচার করতে গিয়ে গ্রামের শানু মিয়ার ছেলে নায়েব উল্লাহ হার্টএ্যটাক করে মনজিদেই মারা যায়।সেই হার্টএ্যটাকে মারা যাওয়া নায়েব উল্লাহকে আশুরাইলে লোকজন খুঁন হয়েছে বলে অপপ্রচার চালিয়ে দানা,জুরান,ফজলু,জজ মিয়া,আওয়াল, আতাউর রহমান ও তাদের সহযোগিরা মিয়ে আশুরাইল গ্রামের নিরপরাধ ৪৯ জন সহ অজ্ঞাতনামা আরো বেশ কয়েক জনের নামে নাসির নগর থানার মিথ্যা খুনের মামলা নং ১৯/৬৪ তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০২২ দায়ের করে।আর উক্ত মামলাটি পরিচালনার দায়িত্ব কন্ট্রাকে নেয় মোজাম্মেল হক দানা।ওই মিথ্যা খুনের মামলায় আসামী করার হয় নিরপরাদ সাংবাদিক মোঃ আব্দুল হান্নান,তার দুই ভাই মোঃ ফরিদ মিয়া, সাফু মিয়াকে ছাড়াও গ্রামের অনেক নিরপরাধী লোককে।পরে তাদের নির্দেশে আশুরাইলের অনেেক নিরপরাধ মানুষের বাড়ি ঘরে চলে হামলা,লুটপাট,ছিনিয়ে নেয়া হয় অনেক মানুষের জমির কাটাধান,গরু ভাংচুর করা হয় বেশ কয়েকটি বাড়ি ঘর।তাদের শারীরিক ও মানষিক নির্যাতনের হাত থেকে রেহাই পায়নি নিরপরাধ হাসু বেগমও।হাসুকে রাত ৮ টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত মাঠে নিয়ে খোলা আকাশের নীচে শারীরিরীক ও মানষিক ভাবে পাশবিক নির্যাতন চালায় মামলার বাদী সাজু মিয়া,আওয়াল মিয়া,জুনাইদ মিয়া,আলমগীর মিয়া সহ আরো ১০/১২ জন।

স্টাফ রিপোটারঃ-

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে ক্ষমতাসীন দলের দুই নেতার বিরোদ্ধে বিভিন্ন সময়ে তাদের অন্যায়,অনিয়ম,দুর্নীতির সংবাদ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করা তাদের দ্বারা সরকারী অর্থ আত্মসাতের বিষয়ে স্থানীয় এমপি সহ উপজেলা প্রশাসনকে ধরিয়ে দেয়ার কারনে আর সংঘর্ষ চলাকালে সংঘর্ষের লাইভ ধারন করায় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম( বি,এম,এস,এফ) এর নাসিরনগর উপজেলা শাখার সভাপতি,এশিয়ান টেলিভিশন ও দৈনিক দেশ রূপান্তর পত্রিকার নাসিরনগর উপজেলা প্রতিনিধি মোঃ আব্দুল হান্নান ও তার দুই ভাই মোঃ ফরিদ মিয়া আর সাফু মিয়াকে মিথ্যা খুনের মামলাল আসামী করে হয়রানী করার অভিয়োগ পাওয়া গেছে।

ক্ষমতাসীন দলের নেতারা হচ্ছে জাতীয় পার্টি থেকে উপজেলা যুবলীগে অনুপ্রবেশকারী ও উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য বুড়িশ্বর ইউনিয়নের শ্রীঘর গ্রামের আঞ্জু মিয়ার ছেলে মোজাম্মেল হক দানা,সাবেক ছাত্র শিবির থেকে আওয়ামীলীগে অনুপ্রবেষকারী উপজেলা আওয়ামীলীগের তথ্য ও গবেষনা বিষয়ক সম্পাদক শ্রীঘর গ্রামের মৃত সামসু মিয়ার ২ নম্ভর স্ত্রীর ছেলে মোজাম্মেল হক জুড়ান,জুরানের ফুফাতো ভাই বুড়িশ্বর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ফজলুল করিম ফজলু,দানার ফুফাতো ভাই ও বি,এন,পি নেতা মৃত আবছর উদ্দিনের ছেলে কুখ্যাত জুয়ারী, চোর,ডাকাত ও গুনিয়াউক ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ জিতু মিয়াকে যিনি এক সময় ডাকতি করেছিল মোঃ আওয়াল মিয়া,বি,এন,পি নেতা হাবিবুর রহমান জজ মিয়া ও একই বাড়ির আতাউর রহমান ও তাদের সহযোগিরা।

২০২০/২১ অর্থ বছরে শ্রীঘর আশ্রয়ণ প্রকল্পের জন্য উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে দলীয় প্রভাব খাটিয়ে ড্রেইন নির্মানের নামে ১৫ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে মোজাম্মেল হক দানা ও মোজাম্মেল হক জুড়ান ওই প্রকল্পের টাকা লুটপাট আর আত্মসাৎ করে নিন্মমানের সামগ্রী দিয়ে ড্রেইন নির্মান করে। ড্রেইনটি নির্মানের প্রায় এক সপ্তাহ পরেই ভেঙ্গে পড়ে যায়।তাছাড়াও ২০১৯/২০ অর্থবছরে লক্ষীপুর আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাঠি ভরাটের নামে মােজাম্মেল হক জুড়ান সহ আরো বেশ কয়েক জন মিলে ৩৮০ মেঃ টন গম বরাদ্ব নিয়ে কাজের নামে সিংহভাগ গম আত্মসাৎ করে মোজাম্মেল হক জুড়ান। তাদের এই সমস্ত দুর্নীতির সংবাদ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করে সাংবাদিক মোঃ আব্দুল হান্নান।তার পর থেকেই দানা ও জুড়ান সাংবাদিক মোঃ আব্দুল হান্নানের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে।

তাছাড়াও কিছুদিন পূর্বে সরকার গরীবদের জন্য আশ্রয়ন প্রকল্প তৈরীর জন্য বুড়িশ্বর ইউনিয়নের তিলপাড়া মৌজা শ্রীঘর গ্রামের মুতি মিয়ার ছেলে ফজু মিয়ার নিকট থেকে ৩৪ শতাংশ, লক্ষীপুর মৌজার লক্ষীপুর গ্রামের হামদু মিয়ার স্ত্রী সালমা বেগমের নিকট থেকে ৪৬ শতাংশ ও মোঃইসমাইল মিয়ার নিকট থেকে ৬৩ শতাংশ প্রতি শতাংশ জায়গাও ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা ধরে ক্রয় করে।এদিকে জাতীয় পার্টি থেকে যুবলীগে অনুপ্রবেশকারী নেতা মোজাম্মেল হক দানা ফজুর সাথে দেওয়ান তালুকদারকে দিয়ে ৩ শত টাকার নন জুডিশিয়াল ষ্ট্যাস্পে প্রতি শতাংশ জায়গার মুল্য বাবদ ফজু মিয়াকে ৮০ হাজার দিবে আর ৪০ হাজার টাকা করে দানাকে দিতে হবে।অপর দিকে সালমা ও ইসমাইলের সাথে প্রতি শতাংশ জায়গার মুল্য বাবদ তাদের ১ লক্ষ টাকা করে দিবে আর প্রতি শতাংশে দানাকে ২০ হাজার টাকা করে দিতে হবে মর্মে চুক্তি সম্পাদন করে।সাংবাদিক মোঃ আব্দুল হান্নান দানা ও দেওয়ান তালুকদারে সাখে সেই তিন জনের চুক্তিনামার ফটোকপি সংগ্রহ করে স্থানীয় সংসদ সদস্য,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনার ভূমি বরাবরে প্রেরন করিলে যুবলীগনেতা মোজাম্মেল হক দানার সেই পরিকল্পনা ভেস্তে যায়।তার পর থেকে দানা ও জুড়ানের টার্গেটের স্বীকার হয় সাংবাদিক মোঃ আব্দুল হান্নান ও তার দুই ভাই।

২৬ এপ্রিল ২০২২ তারিখে লঙ্গন নদীর পাড়ে অনন্তপুরের কাছে থানা সদর থেকে প্রায় দুই কিঃ মিঃ দুরে ধানতোলা ও ট্রাকভাড়াকে কেন্দ্র করে গাড়ির মালিক শ্রীঘর গ্রামের তাজুল ইসলামের ছেলে জুনাইদ ও ধানের মালিক আশুরাইল গ্রামের মৃত রাজু মিয়ার ছেলে সারাজ মিয়া ও তার সহযোগি জালাল মিয়ার মাঝে ঝগড়া হয়।ওই ঝগড়া শেষ পর্যন্ত দুইদল গ্রামবাসীর মাঝে রূপ নেয়।উভয় গ্রামের লোকজন সংঘর্ষে লিপ্ত হলে সাংবাদিক মোঃ আব্দুল হান্নানের ফোনে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।এ সময় নাসিরনগর সদর থেকে পুলিশের সাথে গিয়ে সাংবাদিক মোঃ আব্দুল হান্নান ও তখন তার নিজের মোবাইল থেকে সংঘর্ষের লাইভ ধারন করেন।এ সময় সংঘর্ষের স্থান নদীরপাড় থেকে প্রায় আড়াই কিঃ মিঃ দুরে শ্রীঘর সাচ্ছার পাড় মনজিদে সংঘর্ষের খবর মাইকে প্রচার করতে গিয়ে গ্রামের শানু মিয়ার ছেলে নায়েব উল্লাহ হার্টএ্যটাক করে মনজিদেই মারা যায়।সেই হার্টএ্যটাকে মারা যাওয়া নায়েব উল্লাহকে আশুরাইলে লোকজন খুঁন হয়েছে বলে অপপ্রচার চালিয়ে দানা,জুরান,ফজলু,জজ মিয়া,আওয়াল, আতাউর রহমান ও তাদের সহযোগিরা মিয়ে আশুরাইল গ্রামের নিরপরাধ ৪৯ জন সহ অজ্ঞাতনামা আরো বেশ কয়েক জনের নামে নাসির নগর থানার মিথ্যা খুনের মামলা নং ১৯/৬৪ তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০২২ দায়ের করে।আর উক্ত মামলাটি পরিচালনার দায়িত্ব কন্ট্রাকে নেয় মোজাম্মেল হক দানা।ওই মিথ্যা খুনের মামলায় আসামী করার হয় নিরপরাদ সাংবাদিক মোঃ আব্দুল হান্নান,তার দুই ভাই মোঃ ফরিদ মিয়া, সাফু মিয়াকে ছাড়াও গ্রামের অনেক নিরপরাধী লোককে।পরে তাদের নির্দেশে আশুরাইলের অনেেক নিরপরাধ মানুষের বাড়ি ঘরে চলে হামলা,লুটপাট,ছিনিয়ে নেয়া হয় অনেক মানুষের জমির কাটাধান,গরু ভাংচুর করা হয় বেশ কয়েকটি বাড়ি ঘর।তাদের শারীরিক ও মানষিক নির্যাতনের হাত থেকে রেহাই পায়নি নিরপরাধ হাসু বেগমও।হাসুকে রাত ৮ টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত মাঠে নিয়ে খোলা আকাশের নীচে শারীরিরীক ও মানষিক ভাবে পাশবিক নির্যাতন চালায় মামলার বাদী সাজু মিয়া,আওয়াল মিয়া,জুনাইদ মিয়া,আলমগীর মিয়া সহ আরো ১০/১২ জন।

Daily Frontier News