শ্রী মিশুক চন্দ্র ভুঁইয়া
পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি।
পটুয়াখালী জেলা গলাচিপা উপজেলা ডাকুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ রায় পালিয়ে যাইবার সময় পোলাপানের হাতে মার খায় পটুয়াখালী সদর উপজেলা বসে, চৌরাস্তা, বিশ্বজিৎ রায় ডাকুয়া ইউনিয়ন ইউপি চেয়ারম্যানের পালিয়ে যাইবার সময় দূর্বৃত্তের হামলা হয়েছে , বিশ্বজিৎ রায় উলানিয়া বন্দর হিন্দু ধর্মের জনগণের মন্দিরে ভাঙ্গা লোক পাঠাইছে, সেই লোক আটক হয়েছে জনগণের হাতে , তার নাম বাহাদুর আটখালী তার বাড়ি, বাহাদুরে নিজের মুখের কথা, সে বলে ডাকুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ রায় তাকে পাঠাইছে সে বলে। গলাচিপা উপজেলা ডাকুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ রায়। তার উপরে হামলা হয়েছে পটুয়াখালী জেলায় হামলা করেছে দুর্বৃত্তরা। হামলার একটি মন্দির ভাঙ্গা নিয়ে ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে নেটিজেনদের মাঝে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।
রাতে ৯ টার দিকে পটুয়াখালী বন্দর জনগণের হাতে ধরা পরলো ডাকুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ রায়, তাকে পোলাপানে মারধর করে।পটুয়াখালী চৌরাস্তা সামনে এই হামলার ঘটনা ঘটে।ভিডিওতে দেখা যায়, পরিষদের সামনে ৭/৮ জন দূর্বৃত্ত চেয়ারম্যানের উপর হামলা করে। এসময় তিনি দৌড়ে গিয়ে পাশের এক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে আশ্রয় নিলে সেখানেও তার উপর হামলা হয়। এসময় চেয়ারম্যানের পাঞ্জাবি ছিঁড়ে ফেলা হয়। ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে নেটিজেনরা পক্ষ বিপক্ষে নানা মন্তব্য করেন। এদিকে ডাকুয়া ইউনিয়নে হামলার ঘটনার পর পটুয়াখালী সদরসহ বেশকটি ইউনিয়ন পরিষদে এ ঘটনা, বিষয়ে আহত ইউপি চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ রায় “আমি পরিষদ থেকে নেমে বরিশালে যাওয়ার সময় তারা আমার উপর হামলা করে। তাদের মুখ চিনি তবে নাম পরিচয় জানিনা। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানর বিরুদ্ধে অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছে ইউনিয়নবাসী। ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ রায় সীমাহীন দুর্নীতি, অমানবিক অত্যাচার-নির্যাতনের প্রতিবাদে চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ ও বিচারের দাবিতে অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছেন ইউনিয়নবাসি ও ইউপি সদস্যরা । এসময় বক্তারা বলেন, ডাকুয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগের প্রার্থী বিশ্বজিৎ রায় প্রভাব খাটিয়ে তার গুন্ডা বাহিনীর দ্বারা বিনা ভোটে চেয়ারম্যান হয়েছেন ৷ চেয়ারম্যান হওয়ার পর থেকে তার গুন্ডাবাহিনী দ্বারা সাধারণ মানুষের উপর অমানবিক অত্যাচার, নির্যাতন ও অর্থের বিনিময়ে বিচারে পক্ষপাতিত্ব, জমি দখলসহ বিভিন্ন মামলা দিয়ে হয়রানি করেছেন সাধারণ মানুষকে। বক্তারা আরও বলেন, শুধু তাই নয় সরকারি চাল বিতরণে কম দেয়া ও বিভিন্ন প্রকল্পের নামে অনেক অর্থ আত্মসাৎ করেন। তাই আমরা এই চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ ও বিচারের দাবি জানাচ্ছি।
এ ব্যাপারে ইউপি সদস্যগণ বলেন, চেয়ারম্যান এই ইউনিয়ন পরিষদে অনেক অনিয়ম ও দূর্নীতি করেছেন অর্থ ছাড়া কেউ সেবা পেত না আমরা ইউপি সদস্যরা প্রতিবাদ করলেই দলীয় প্রভাব খাঁটিয়ে হুমকি প্রদান করতো। কিছুদিন আগে এই চেয়ারম্যান তার কাছে কেউ নিরাপদ নয়। তাই আমার এই অখিল চেয়ারম্যানের পদত্যাগ ও বিচার দাবি জানাচ্ছি ।ঘটনার বিষয়ে পটুয়াখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি)জানান, “ঘটনাটি আমি শুনেছি তবে, ঘটনাটি শুনিনি এবং এবিষয়ে কোনো খবর অভিযোগও পাইনি।
Copyright © 2025 Daily Frontier News | Design & Developed By: ZamZam Graphics