Daily Frontier News
Daily Frontier News

নাঙ্গলকোট উপজেলা আওয়ামীলীগের পকেট কমিটি-

 

উপজেলা সম্মেলন হলো ৩ ডিসেম্বর, পূর্নাঙ্গ কমিটি হলো ১১ ডিসেম্বর। প্রকাশ হলো ২৯ জনের। বাকি নাম গুলো কই?

স্টাফ রির্পোটার:

নাঙ্গলকোট উপজেলা আওয়ামীলীগের সম্মেলন হলো ৩ডিসেম্বর নাঙ্গলকোট এআর হাইস্কুল মাঠে। কুমিল্লা দক্ষিন জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি অর্থমন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল ও সাধারণ সম্পাদক সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক মুজিব স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিঞ্চপ্তিতে ১১ ডিসেম্বর প্রকাশিত হলো ২৯ জনের নাম। বাকি নামগুলো এখনো প্রকাশিত হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন নাঙ্গলকোট উপজেলার তৃণমূল উপজেলা আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা। জানা গেছে, উপজেলা কমিটিতে সভাপতি করা হয়েছে সামছুদ্দিন কালু, সাধারণ সম্পাদক আবু ইউসুফ ভূইয়া। সহ-সভাপতি করা হয়েছে অধ্যক্ষ সাদেক হোসেন ভূইয়া, আবু বক্কর ছিদ্দিক আবু, আবদুল মালেক মেয়র, নাজমুল হাসান ভূইয়া বাছির, আবু তাহের চেয়ারম্যান, আবুল খায়ের আবু মাস্টার, হাজী আবুল কাশেম, সলিমুল্লাহ মিয়াজী, প্রফেসর নুরুল্লাহ মজুমদার। সহ-সাধারণ সম্পাদকরা হলেন, সাইফ উদ্দিন আলমগীর,তৌহিদুর রহমান মজুমদার, তৈাহিদুর রহমান মজমুদার, আইন বিষয়ক সম্পাদক আবুল হাশেম, কৃষিও সমবায় সম্পাদক একে এম ফজলুল হক মজুমদার, তথ্য ও গবেষনা সম্পাদক মিজানুর রহমান, ত্রান ও সমাজকল্যান সম্পাদক জহির, প্রফেসর জাহাঙ্গীর আলম, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক মাওলানা খোরশেদ আলম, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শাহ খোরশেদ আলম মজুমদার কাউন্সিলর, বন ও পরিবেশ সম্পাদক তৈাহিদুর রহমান মজুমদার, বিঞ্চান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাাদক মো: নুরুল আফছার, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক গুলশান আরা বেগম শিমুল, মুক্তিযুদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক ইসহাক ভূইয়া সাবেক চেয়ারম্যান, যুব ক্রীড়া সম্পাদক সাদেক হোসেন খোকা, শিক্ষা ও মানবসম্পদ সম্পাদক অধ্যাপক জয়নাল আবেদীন, শ্রম সম্পাদক মোবারক খান, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মাহমুদ হাসান মিয়াজী। এই ২৯ জনের নাম প্রকাশিত হয়েছে। বাকিদের নাম প্রকাশ হয়নি। একাধিক সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন দল ক্ষমতায় থাকলেও অনেক নেতাকর্মীকেই বর্তমান কমিটিতে নেয়া হয়নি। এদের মধ্যে রয়েছেন ১৯৮৩-১৯৮৬ সেশনের সভাপতি প্রফেসর জয়নাল আবেদীন, ১৯৮৬-১৯৯৫ সেশনের সভাপতি রুহুল আমিন মোল্লা, ১৯৯৬-২০০৫ সেশনের সভাপতি এডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান লিটন, পরবর্তীতে সভাপতি রফিকুল হোসেন চেয়ারম্যান, পরের কমিটিতে আহবায়ক হিসেবে প্রফেসর জয়নাল আবেদীন সভাপতি হন। এছাড়া ও রয়েছে সালাহ উদ্দিন আহমেদ, আবদুল করিম মজুমদার, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান শাহজাহান মজুমদার, এয়াকুব আলী মজুমদার, বাঙ্গড্ডার শাহজাহান মজুমদার, উপজেলা ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি ও সাবেক সদস্য সচিব আবু ইউসুফ প্রিন্সিপাল, আবদুল হামিদ চেয়ারম্যান, একে এম মনিরুজ্জামান খান, সেলিম মেম্বার, হুমায়ুন কবির মজুমদার চেয়ারম্যান, জাহাঙ্গীর ডাক্তার, গোলাম মতুর্জা চৌধুরী মুকুল, এবিএম সোলায়মান মজুমদার (সোলায়মান বিএসসি), এএফএম শোয়ায়েব, শাহজাহান ভূইয়া, আশিকুর রহমান দোলন খান, আবদুল খালেক চেয়ারম্যান, ভিপি মতিন, আবদুল বাতেন, আনোয়ার হোসেন মিয়াজী, মাসুদ রানা চেয়ারম্যান, আবদুল হক ভূইয়া, মো: আহছান উল্যাহ, আলী হোসেন চৌধুরী, নাছির উদ্দিন মানিক, রফিকুল ইসলাম মজুমদার চেয়ারম্যান, প্রফেসর মহিন উদ্দিন, মুজিবুল হক চেয়ারম্যান, আবুল কালাম ভূইয়া, মুজিবুল হক বাদল, শহিদুল আলম পাটোয়ারী, আবদুল হাকিম মজুমদার প্রমুখ। অনেকেই ফেসবুকে ও সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় তুলেছেন অনেক নেতাকর্মীকে অবমূল্যায়ন করা হয়েছে। এদেরকে দলের বিভিন্ন পদ পদবীতে রাখা হোক ও পদ দেয়া হোক। রাজাকারপুত্র উপজেলা চেয়ারম্যান সামছুদ্দিন কালু ও বিভিন্ন সিনিয়র ত্যাগী নেতাদের ছেলে সমতুল্য ভাইস চেয়ারম্যান ইউসুফ ভূইয়া বোবা ইউসুফকে) সাধারণ সম্পাদক করায় উপজেলার ৩২৯টি গ্রামব্যাপী ফেসবুকে ও সোশাল মিডিয়ায় ঝড়ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

Daily Frontier News