Daily Frontier News
Daily Frontier News

মালয়েশিয়া বুড়িচংয়ের যুবকের মরদেহ উদ্ধার, পরিবার বলছে আত্মহত্যা নয় পরিকল্পিত হত্যা বুড়িচং প্রতিনিধি।। কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার বাকশীমুল ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, প্যানেল চেয়ারম্যান ও মেম্বার প্রয়াত মোঃ লিয়াকত আলীর বড় ছেলে মোঃ মনির হোসেন এর মরদেহ উদ্ধার করেছে মালয়েশিয়া পুলিশ। ২১মে শনিবার সকালে তার মরদেহ ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত অবস্থা পাওয়া গিয়েছে। তবে পরিবারের দাবি এটি আত্মহত্যা নয় এটা পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হয়েছে। এদিকে পরিবারের বড় ছেলেকে হারিয়ে চোখে-মুখে অন্ধকার দেখছেন মা,স্ত্রী,সন্তান ও ছোট ভাই মোঃ মান্নান।মৃত মনিরের ছোট ভাই মান্নান বলে আমার ভাইকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। মরদেহটি দেশে আনার ব্যবস্থার দাবি জানিয়ে আহাজারি করছেন ছেলে হারা পরিবার।মৃত মনিরের দুই কন্যা সন্তান রয়েছে । পরিবার সূত্রে জানা যায় ২০ মে শুক্রবার রাত ১১ টার দিকে বাড়ির পরিবারের সকলের সাথে কথা হয়। তবে ২১ মে শনিবার বাংলাদেশ সময় সকাল ৭ টা পরিবারের লোকজন মনিরের মৃত্যুর খবর পায়। পাশের রুমের একজন প্রবাসী মনিরের পরিবারকে ফোন করে মৃত্যুর খবর দেয়। জানা যায় যে মালয়েশিয়া সে ৫ বছর যাবৎ সুনামের সাথে মালয়েশিয়া ইপোহ নামক শহরে একটি কম্পানিতে কাজ করে আসছে। মালয়েশিয়া সহ বিশ্বের সকল প্রবাসীরা মনিরের হত্যা নাকি আত্মহত্যা সঠিকভাবে তদন্ত করে বিচার দাবি জানাচ্ছে মালয়েশিয়া পুলিশ প্রশাসনের কাছে। বড় ছেলেকে হারিয়ে মনিরের মা প্রায় বাকরুদ্ধ হয়ে আছেন। পরিবারে বইছে শোকের মাতাম।

বুড়িচং প্রতিনিধি।।

কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার বাকশীমুল ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, প্যানেল চেয়ারম্যান ও মেম্বার প্রয়াত মোঃ লিয়াকত আলীর বড় ছেলে মোঃ মনির হোসেন এর মরদেহ উদ্ধার করেছে মালয়েশিয়া পুলিশ। ২১মে শনিবার সকালে তার মরদেহ ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত অবস্থা পাওয়া গিয়েছে। তবে পরিবারের দাবি এটি আত্মহত্যা নয় এটা পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হয়েছে।

এদিকে পরিবারের বড় ছেলেকে হারিয়ে চোখে-মুখে অন্ধকার দেখছেন মা,স্ত্রী,সন্তান ও ছোট ভাই মোঃ মান্নান।মৃত মনিরের ছোট ভাই মান্নান বলে আমার ভাইকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। মরদেহটি দেশে আনার ব্যবস্থার দাবি জানিয়ে আহাজারি করছেন ছেলে হারা পরিবার।মৃত মনিরের দুই কন্যা সন্তান রয়েছে । পরিবার সূত্রে জানা যায় ২০ মে শুক্রবার রাত ১১ টার দিকে বাড়ির পরিবারের সকলের সাথে কথা হয়। তবে ২১ মে শনিবার বাংলাদেশ সময় সকাল ৭ টা পরিবারের লোকজন মনিরের মৃত্যুর খবর পায়। পাশের রুমের একজন প্রবাসী মনিরের পরিবারকে ফোন করে মৃত্যুর খবর দেয়। জানা যায় যে মালয়েশিয়া সে ৫ বছর যাবৎ সুনামের সাথে মালয়েশিয়া ইপোহ নামক শহরে একটি কম্পানিতে কাজ করে আসছে। মালয়েশিয়া সহ বিশ্বের সকল প্রবাসীরা মনিরের হত্যা নাকি আত্মহত্যা সঠিকভাবে তদন্ত করে বিচার দাবি জানাচ্ছে মালয়েশিয়া পুলিশ প্রশাসনের কাছে। বড় ছেলেকে হারিয়ে মনিরের মা প্রায় বাকরুদ্ধ হয়ে আছেন। পরিবারে বইছে শোকের মাতাম।

Daily Frontier News