পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি,
শ্রী ঃ মিশুক চন্দ্র ভুঁইয়া
মোবাইল নাম্বার, ০১৭২৮৬৩১৩৪৭
পটুয়াখালী জেলা কটুড়া তালুক ধরান্দি ক্ষেয়া ঘাটে চলচ্ছে চাঁদ বাজি , হাতিয়ে নিয়েছেন বছরে লাখ লাখ টাকা, হয়নি প্রশাসনের নজরদারি।
কটুড়া তালুক ধরান্দি ক্ষেয়া ঘাট চাঁদ বাজি নিয়ম কানুন বড়ই অদ্ভুত ক্ষেয়া ঘাট টোলের চাট ঢাকা থাকে কাগজ দিয়ে হয়রানি করেন আমাদের দেশের বিভিন্ন ধরনের মানুষ।
এমনকি স্কুল কলেজের ছাত্র ছাত্রী চাট ঢাকা থাকে কাগজ দিয়ে হয়রানি করেন ছাত্র ছাত্রী, প্রতি ছাত্র ১০ টাকা সাধারণ জনগণ ১০ টাকা প্রতি মোটরসাইকেল ৫০ টাকা, হাত ব্যাগ লোক ১৫ – ২০ টাকা , মোটরসাইকেল দুই জন প্রতি ভারা ১০০ টাকা, এমনকি সাধারণ জনগণ সাথে রাগে খারাপ আচরণ করেন টাকা কম দিলে।
স্কুল কলেজের ছেলে ও মেয়েদের কে খারাপ আচরণ করেন টাকা কম দিলে তার প্রতিবাদ করতে চাইলে ভয় ভিক্তি দেখায় বকাটে ছেলেদের দিয়ে হুমকি দিয়েথাকে। তাই কোন জায়গায় কোন কথা বলতে পারি না।
তাই নদীর নৌকা ঘাটে দিয়ে চাঁদা বাজি চালিয়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশও একটি উনয়নশীল দেশ। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান বাংলাদেশকে সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। বর্তমান সরকার বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা নিঃসন্দেহে সেই স্বপ্নকে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন।
এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ সরকার বছরের শুরুর দিকে সারা দেশের সমস্ত সরকারি-বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের স্কুল ড্রেস কাডের কথা বলে ।
খরচের জন্য নূনতম কিছু টাকা করে হলেও তা সব শিক্ষার্থীদের মায়ের মোবাইলে সমান হারে দিয়ে থাকেন এ সব কথা বলে ক্ষেয়া ঘাটে লোকে।
এছাড়া পরিস্থিতি খারাপ গেলে অন্য যেকোনো সময়ও শিক্ষার্থীদের মাঝে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে থাকেন বাংলাদেশ সরকার। বর্তমানে এই চলতি বছরে বাংলাদেশ সরকার সব শিক্ষার্থীর মাঝে হাত বাড়িয়ে দিয়েন সরকার। তার মাঝে চাঁদা বাজি চালিয়ে যাচ্ছে ক্ষেয়া ঘাটের ঘাটে মাঝি।
এই সুযোগটাকে কাজে লাগিয়ে পটুয়াখালী জেলার কটুড়া তালুক ধরান্দি ক্ষেয়া পটুয়াখালী সদর উপজেলাধীন ইউনিয়নের ক্ষেয়া ঘাট দুর্নীতির ও চাঁদা বাজে ছায়াপথ দিয়ে আসতে চেয়েছিলেন। কিন্তু দুঃখের সহিত বলতে হয়, তিনি সেই ছায়াপথ দিয়ে সাংবাদিকের চোখের আঁড়ালে তাঁর সঠিক গন্তব্যে পৌঁছতে পারেনি।
প্রাচীন ভারতে দুর্নীতির এক চিত্র তুলে ধরেছেন উপেন্দ্র ঠাকুর। তিনি বলেছেন, আমরা পছন্দ করি আর না করি দুর্নীতি ছিলো, আছে এবং থাকবে। এটি মানব সমাজের মতোই প্রাচীন এক সামাজিক সমস্যা। তবে সময়ের ব্যবধানে দুর্নীতির ধরন প্রকৃতিতে যেমন পরিবর্তন এসেছে, তেমনি দুর্নীতি এখন ব্যাপকভাবে সমাজ দেহে ছড়িয়ে পড়েছে।
বস্তুতঃ বাংলাদেশে দুর্নীতি এক অন্যতম প্রধান সামাজিক অনাচার/ব্যাধি হিসেবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। আমাদের সমাজে দুর্নীতি এতই ব্যাপকতা লাভ করেছে যে, অনিয়মই যেন নিয়ম আর দুর্নীতি যেন নীতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর্থ-সামাজিক ও প্রশাসনিক প্রতিষ্ঠান সহ সমাজের প্রতিটা ক্ষেত্রে দুর্নীতি এতই বৃদ্ধি পেয়েছে যে, দুর্নীতিই যেনো অনেকের জীবন প্রণালীর অঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
কয়েকজন অভিভাবক/দরদী মায়ের মুখ থেকে অসহায়ত্বের কথা এই পত্রিকার সাংবাদিকের কানে আসে। তারা সাংবাদিককে জানায়, সাংবাদিককে
এ ব্যাপারে এই পত্রিকার সাংবাদিক
তিনি আরোও বলেন, তবে আমি যতদূর জানতে পারছি প্রতি শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ২০ টাকা করে নেওয়া হয়। তা ছাড়া প্রতি ছাত্র ছাত্রী কাছে থেকে ৬০০ টাকা করে প্রতি মাসে নিয়েছেন।
কিন্তু সেই মানসম্মত তা ভয়ে কাপড়ে ড্রেস বানিয়ে, তাছাড়া সব বাবা-মা চায় তার সন্তানকে মান-সম্মত কাপড় দিয়ে ড্রেস বানিয়ে স্কুলে পাঠাবে।
গভীর মনোক্ষণ্য হয়ে তিনি এই পত্রিকার সাংবাদিককে বলেন, শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের সাথে প্রতারণা করবে তা আমি কখনো ভাবিনী। আর এই ব্যাপারে অতি শিঘ্রই শিক্ষকদের নিয়ে গোল মিটিং করবো এবং এ বিষয়ে তাদের কাছ থেকে জানা যায়।
এখন প্রশাসনের নিকট এই পত্রিকার সাংবাদিকের প্রশ্ন হইলো, যদি প্রতি শিক্ষার্থীর কাছ থেকে নেয়া ৫০০ টাকা নেওয়া হয় থেকে কার ইঙ্গিতে এ কাজ হচ্ছে, কে সেই কুলাঙ্গার ব্যক্তি, এই ব্যাপারে বিশেষভাবে তদারকি চলছে।
Copyright © 2025 Daily Frontier News | Design & Developed By: ZamZam Graphics