জেলা প্রতিনিধি পটুয়াখালী। মোঃশামীম।
গলাচিপা উপজেলার আমখোলা ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ড বাশবুনিয়া গ্রামের মোসাঃ আবিদা বেগম (২০) ৮ মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্বামী মোঃ আমানউল্লাহ (৩২) পিং কাদের আকন, সাং বাশবুনিয়া।
০৮/০৩/২০২৩ ইং রোজ বুধবার দিবাগত রাত আনুমানিক ৮.০০ ঘটিকার সময় মোঃ সোহেল আকন (৩০) পিং মোঃ ইয়াছিন আকন, সাং বাশবুনিয়া। তিনি মোসাঃ আবিদা বেগম কে ঘরের ভিতরে একা থাকায় হঠাৎ করে ঘরের ভিতরে প্রবেশ করে এবং আবিদা বেগম অন্তঃসত্ত্বা যেনেও তাকে জরিয়ে ধরে এবং শরীরের কাপর ধরে এলোপাতাড়ি ভাবে টানা-হেঁচড়া করতে থাকে। এক পযার্য়ে আবিদা বেগমের ডাক চিৎকার করতে চেষ্টা করলে মোঃ সোহেল হাত দিয়ে মুখ চেপে ধরে এবং শরীরের বিভিন্ন যায়গায় হাতাহাতি করে শরীরে থাকা কাপর খুলে ফেলে এবং শরীরে বিভিন্ন যায়গায় ক্ষত বিক্ষত করে ও শরীরে বিভিন্ন যায়গায় আঘাত করে এতে আবিদা বেগম অজ্ঞান হয়ে যায়। এ সময়ে আবিদা বেগমের কান,হাত ও গলায় থাকা স্বনে’র জিনিস ছিরে নিয়ে যায়। ঘরের ভিতরে আলমারিতে রাখা নগত অথ’ ৪৫০০০ হাজার টাকা নিয়ে যায়। এক পযার্য়ে আসামি সোহেল ঘরে থাকা অবস্থায় জ্ঞান ফিরে আসে। তখনই ডাক চিৎকার করে আশপাশের লোকজন চলে আসে এবং সকল ঘটনা দেখে ও শুনে এবং সবার সামনে উপস্থিত লোকজনের সামনে বসে আসামি সোহেল আবিদা বেগম কে মেরে ফেলার হুমকি দেন। এবং আশপাশের লোকজন এসে আবিদা বেগম কে উদ্ধার করে অসুস্থ আবিদা বেগম কে মুমূর্ষু অবস্থায় পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসার জন্য ভতি’ করানো হয়।
এই ঘটনা কে কেন্দ্র করে এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিদের কাছে একাধিক বার বিচারের দাবি জানায় মোসাঃ আবিদা বেগমের স্বামী মোঃ আমানউল্লাহ। কিন্তুু কোন সুরাহ পাওয়া যায় নাই। তাই গলাচিপা থানায় এজাহার নথিভুক্ত করেন এবং তারাতাড়ি এর ব্যাবস্হা নিবেন বলে আশ্বাস দেন গলাচিপা থানার ইনচার্জ।
উক্ত ঘটনায় প্রত্যক্ষদর্শী ব্যক্তিরা হলেন ১/ মোঃ আবিদা বেগম, স্বামী মোঃ আমানউল্লাহ, ২/ মোসাঃ লিপি বেগম পিং মোঃ মতলেব আকন, ৩/ মোঃ রহিম পিং আঃ রব আকন, ৪/ মোঃ সাইফুল পিং ইউনুস আকন, ৫/ মোসাঃ অরুনা বেগম পিং মতলেব আকন এদের সব’ সাং বাশবুনিয়া, ইউপি আমখোলা, উপজেলা গলাচিপা, জেলা পটুয়াখালী।
Copyright © 2025 Daily Frontier News | Design & Developed By: ZamZam Graphics